রাঁধুনি বা রান্ধুনি/radhuni soj

Categories: ,

250 gm

90.00৳ 

20 People watching this product now!

Fast Shipping

Secure Payment

24/7 Support

Same Day Delivery

রাঁধুনি বা রান্ধুনি/radhuni soj

বাংলায় রাঁধুনি বা রান্ধুনি নামে পরিচিত এই উদ্ভিদটি হিন্দি ও উর্দু ভাষাতে আজমোদা এবং থাই ভাষাতে “ফাক চি লোম” নামে পরিচিত।
মশলা হিসেবে মূলত ব্যবহার করা হয়। রাধুনির বৈজ্ঞানিক নাম Trachyspermum roxburghianum বা Carum roxburghianum.
এটি এপিয়াসি পরিবারের একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ।
দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও ইন্দোনেশিয়াতে এটি প্রচুর চাষ করা হয়।
এর শুকানো সুগন্ধী ফল বা বীজ বাঙালি শৈলীর রন্ধনপ্রণালীতে প্রায়শই ব্যবহার করা হয়, যদিও ভারতের বাকী অংশে এর ব্যবহার তেমন একটা দেখা যায় না।
রাঁধুনি উদ্ভিদের টাটকা পাতা থাইল্যান্ডে ভেষজ হিসেবে এবং মিয়ানমান ও শ্রীলঙ্কাতে ঔষধি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে এর কাচা কিংবা শুকনো পাতা ছোট মাছের চচ্চরিতে ব্যবহার করা হয়।
রাঁধুনির ক্ষুদ্র শুকানো ফল বা বীজগুলি দেখতে জোয়ান, পাথুনি ও শা-জিরার বীজের মত।
পাথুনির বীজের সাথে দেখতে ও স্বাদে কাছাকাছি বলে এগুলিকে একটির সাথে আরেকটি ভুল করা হয় এবং একটির পরিবর্তে আরেকটা ব্যবহার করা হয়।
রাঁধুনি খুবই ঝাঁঝালো একটি মসলা। এর গন্ধ বিলাতি ধনের মত কিন্তু স্বাদে পাথুনির মত। দুই চিমটি রাধুনি দিলেই তরকারির গন্ধ সম্পূর্ণ বদলে যায়।
বাঙালি শৈলীর রন্ধনপ্রণালীতে গোটা বীজ খুব গরম তেলে দ্রুত ভেজে ফাটিয়ে ব্যবহার করা হয়।
এছাড়া পাটায় পিষে কিংবা গুঁড়ো করে মাছ কিংবা মাছের তরকারিতে, নিরামিষ ও ভাজিতে ব্যবহার করা হয়।
কখনও কখনও বাংলার স্থানীয় পাঁচফোড়ন নামের পাঁচমিশালি মসলার মিশ্রণে রাঁধুনির বীজ ব্যবহার করা হয়।
পাঁচফোড়নের বাকী উপাদানগুলি হল জিরাবীজ, মেথিবীজ, মৌরিবীজ ও কালোজিরা বীজ। আচার ও চাটনি বানাতেও এর ব্যবহার রয়েছে।
https://proteinsourcebd.com/
0 reviews
0
0
0
0
0

There are no reviews yet.

Be the first to review “রাঁধুনি বা রান্ধুনি/radhuni soj”

Your email address will not be published. Required fields are marked *